The government has approved a new pay scale for its employees with a highest basic pay of Tk 78,000 and a minimum of Tk 8,250, allowing an across-the-grade hike ranging from 91 to 101 percent.
সরকারি চাকরিজীবীদের ৮ম বেতন কাঠামোর অনুমোদন
গ্রেড বর্তমান
বেতন স্কেল
নতুন বেতন স্কেল
মন্ত্রিপরিষদ/ মুখ্য সচিব ৪৫০০০ ৮৬০০০
সিনিয়র সচিব ৪২০০০ ৮২০০০
গ্রেড-১ ৪০০০০ ৭৮০০০
গ্রেড-২ ৩৩৫০০ ৬৬০০০
গ্রেড-৩ ২৯০০০ ৫৬৫০০
গ্রেড-৪ ২৫৭৫০ ৫০০০০
গ্রেড-৫ ২২২৫০ ৪৩০০০
গ্রেড-৬ ১৮৫০০ ৩৫৫০০
গ্রেড-৭ ১৫০০০ ২৯০০০
গ্রেড-৮ ১২০০০ ২৩০০০
গ্রেড-৯ ১১০০০ ২২০০০
গ্রেড-১০ ৮০০০ ১৬০০০
গ্রেড-১১ ৬৪০০ ১২৫০০
গ্রেড-১২ ৫৯০০ ১১৩০০
গ্রেড-১৩ ৫৫০০ ১১০০০
গ্রেড-১৪ ৫২০০ ১০২০০
গ্রেড-১৫ ৪৯০০ ৯৭০০
গ্রেড-১৬ ৪৭০০ ৯৩০০
গ্রেড-১৭ ৪৫০০ ৯০০০
গ্রেড-১৮ ৪৪০০ ৮৮০০
গ্রেড-১৯ ৪২৫০ ৮৫০০
গ্রেড-২০ ৪১০০ ৮২৫০
গ্রেড আগের মতো ২০টি-ই থাকবে।
গ্রেডের বাইরে থাকছেন
মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুখ্য
সচিব ও তিন বাহিনীর
প্রধান। এক্ষেত্রে
বেতন হবে ৮৬ হাজার
টাকা (নির্ধারিত)।
সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার ও সর্বনিম্ন আট হাজার ২৫০ টাকা মূল বেতন।
কোনো ইনক্রিমেন্ট থাকবে না।
২০
থেকে ষষ্ঠ গ্রেড পর্যন্ত বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে মূল বেতনের ৫ শতাংশ।
পঞ্চম গ্রেডে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে ৪.৫ শতাংশ।
তিন ও চার
নম্বর গ্রেডে প্রবৃদ্ধি হবে
৪
শতাংশ।
আর গ্রেড দুইয়ের
বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ৩.৭৫
শতাংশ।
প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে সবার জন্য একই সাথে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে।
মূল
বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাংলা নববর্ষ ভাতা চালু করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা
এখন থেকে ৯০ শতাংশ হারে পেনশন পাবেন। যা আগে ছিল
৮০
শতাংশ হারে।
নতুন পে স্কেলে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড থাকছে না।
আর
প্রথম থেকে চতুর্থ পর্যন্ত কোনো শ্রেণী থাকছে না।
শ্রেণী প্রথা বিলুপ্ত করা হয়েছে।
ফলে এখন থেকে
চতুর্থ শ্রেণীর একজন কর্মচারী
নিজেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী হিসেবে পরিচয় দেবেন।
নতুন পে-স্কেলে
পহেলা জুলাই থেকে বেতন
পাবেন বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরাও।
সশস্ত্র বাহিনীর জন্য
পৃথক বেতন কাঠামো :
মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকে সশস্ত্র
বাহিনীর জন্য পৃথক বেতন কাঠামোর অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর
জেনারেল পদমর্যাদার কর্মকর্তার বেতন
হবে ৮৬ হাজার টাকা। লেফটেন্যান্ট জেনারেল
পদমর্যাদার কর্মকর্তার বেতন
নির্ধারণ করা হয়েছে ৮২
হাজার টাকা।
আর
মেজর জেনারেলের বেতন নির্ধারণ
করা হয় ৭৮ হাজার
টাকা।
সর্বনিু সৈনিক পদের বেতন কাঠামো হচ্ছে ১৭ হাজার টাকা।
মহার্ঘ ভাতা ২০ শতাংশ বাতিল হবে।
ডিএ
পাওয়া যাবে না।
ঘোষিত স্কেলের মূল বেতন ১ জুলাই-২০১৫ থেকে।
ভাতাগুলো ১ অক্টোবর-২০১৬ থেকে কার্যকর হবে।
চিকিৎসা ভাতা ৬৫ বছর পর্যন্ত ১,৫০০ টাকা এবং ৬৫
বছরের বেশি বয়স হলে
২,৫০০
টাকা করা।
২১
লাখ
চাকরিজীবী।
গ্রেড ভেদে মূল বেতন ৯১ থেকে ১০১ শতাংশ বাড়বে।
অক্ষমতার বিষয়টি উদার
ও
মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা
করে পেনশনযোগ্য ন্যূনতম চাকরিকাল পাঁচ বছর ধরা হয়েছে। আর পাওনা সাপেক্ষে
অর্জিত ছুটি নগদায়নের সুবিধা
হিসেবে ১২ মাস হতে ১৮ মাসের মূল
বেতনের সমপরিমাণ অর্থ দেওয়ার
সিদ্ধান্ত হয়েছে।
চাকরিজীবীদের শিক্ষা সহায়ক ভাতা, চিকিৎসা,
যাতায়াত, ধোলাই
ও
টিফিন ভাতা বাড়বে।
তবে
উৎসব ভাতা, শ্রান্তি
ও
বিনোদন ভাতা, কার্যভার
ভাতা, ডমেস্টিক
এইড
অ্যালাউন্স, পাহাড়ি,
আপ্যায়ান, পোশাক,
অধিকাল, বদলিজনিত
ভ্রমণভাতার বিদ্যমান বিধান বহাল থাকবে।
প্রশিক্ষণ ভাতা থাকবে।
প্রেষণ ভাতা বাতিল।
পুলিশ বা অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে দেওয়া এখন ৩০ শতাংশ প্রত্যেকে যে পরিমাণ ঝুঁকি ভাতা পাচ্ছেন, ভবিষ্যতেও
তাই
পাবেন।
অবশ্য কোস্টগার্ড ও
র্বে RAB প্রেষণে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজ বাহিনীর
জন্য নির্ধারিত ঝুঁকি ভাতা,
বিশেষ ভাতা কিংবা প্রতিরক্ষা
সার্ভিস ভাতা পাবেন না। একইভাবে এনএসআই,
ডিজিএফআই, এসএসএফ, ডিজিআর ও
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের
ক্ষেত্রে নতুন স্কেল কার্যকর
হওয়ার আগে তাঁরা যেসব
ভাতা পেতেন, শতকরা হারের
বদলে সেই একই পরিমাণ
অর্থই ভোগ করবেন তাঁরা।
আপাতত বন্ধ থাকছে গৃহ ও গাড়ি ক্রয় ঋণ।
বাড়ি ভাড়া ভাতা বিদ্যমান হারেই
থাকছে। তবে
চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, রাজশাহী,
খুলনা, নারায়ণগঞ্জ ও টঙ্গী
মেট্রোপলিটন বা পৌর
এলাকার সঙ্গে একই ক্যাটাগরিতে
রংপুর, সাভার ও গাজীপুর
মেট্রোপলিটন বা পৌর
এলাকার নাম অন্তর্ভুক্ত করা
হয়েছে।
মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পরও বর্ধিত বেতন-ভাতা পেতে আরো দেড় থেকে দুই মাস লাগবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
যাঁরা এরই মধ্যে
টাইম স্কেল ও সিলেকশন
গ্রেড পেয়েছেন, তাঁদেরটা কর্তন
করা হবে না।